Updated information about Online earning, Newspapers, Jobs information, Online radio, Online movie, Live TV, Live cricket news, Latest softwares and Other essential site link are available here.
Wednesday, February 29, 2012
Sunday, February 26, 2012
কম্পিউটার চালাতে কতটুকু বিদ্যুৎ লাগে
বর্তমান জীবনযাত্রায় কম্পিউটার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হয়ে দাড়িয়েছে। অনেকে আছেন দিনের বেশি ভাগ সময় তার কম্পিউটারে সময় কাটান। ইচ্ছা করলে কম্পিউটার কি পরিমান বিদু্ৎ ব্যবহার করছে তা জানা সম্ভব। এ জন্য প্রথমে কম্পিউটাররের মনিটর, সিপিইউ, গ্রাফিক্স কার্ড ও অনান্য অংশ মোট কত কিলোওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে, এটি হিসাব করতে হবে। এবং এরপর প্রতি ইউনিট বা প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎতের মুল্য দিয়ে গুন করলেই এর ফলাফল পাওয়া যাবে। হিসাবটি খুব সহজ তবে কম্পিউটার চালু থাকার সময় কোন অংশে কি পরিমান ব্যবহার হচ্ছে এবং সেখানে পাওয়া কমজামশন কত সেটি খুজে বের করার কাজটি কিছুটা কঠিন বলে মনে হতে পারে। এই কাজটি কোন রকম ঝামেলা ছাড়ায় সহজে করা যাবে জুল মিটার নামে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে। মাইক্রোসফট করপোরেশন রিচার্চ ল্যাবে তৈরি করা এ সফটওয়্যারটি মনিটরের উজ্জ্বলতা, ব্যবহৃত মাইক্রোপ্রসেসর এবং অনান্য যত্রাংশের ওপর ভিত্তি করে কম্পিউটারে ব্যবহৃত মোট বিদ্যুতের পরিমান জানিয়ে দেয়। সফটওয়্যারটি http://bit.ly/joulemerter ঠিকানা থেকে বিনা মুল্যে নামিয়ে ব্যবহার করা যাবে। তবে এ সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার আগে ডটনেট ফ্রেমওয়ার্ক ইনস্টল করা থাকতে হবে। এটি মাইক্রেসফটের ওয়েবসাইট থেকে বিনা মুল্যে ডাউনলোট করা যায়। প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ বিল জানতে ডেসকোর http://bit,ly/DESCOTTariffrate ওয়েবসাইট এ লেখা আছে। এ ছাড়া প্রতি মাসের বিদুৎ বিলে মুল্য থাকে। জুল মিটারের ফলাফল থেকে মোট ব্যবহৃত বিদ্যুৎতের সাথে প্রতি ইউনিট গুন করলেই মোট বিলের পরিমান জানা যাবে।
সুত্র : সমাচার
সুত্র : সমাচার
১০ সেকেন্ড এ আপনার কম্পিউটার অন করুন।
মাত্র ১০ সেকেন্ড এ কম্পিউটার অন করার জন্য আপনাকে cmd গিয়ে টাইপ করুন regedit তারপর HKEY_LOACAL_MECHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Contr ol\ContentIndex এ যান। ContentIndex এ ডাবল ক্লিক করুন Edit DWORD Value box অপেন হবে, এটি startupdelay hexadecimal(75300) বেস এ রয়েছে। Decimal(4800000) এ ক্লিক করুন। এবার এটার ভ্যালু 4800000 থেকে 40000 সেট করুন। এবার registry Editor বন্ধ করুন। কম্পিউটার রিস্টারট করুন।
সুত্র: সমাচার
সুত্র: সমাচার
Saturday, February 25, 2012
Thursday, February 23, 2012
Wednesday, February 22, 2012
Tuesday, February 21, 2012
About Dolancer
DOLANCER FREE ACCOUNT আপনারা ত Dolancer সম্পর্কে অনেকে অনেক কিছু শুনেছেন । এবং অনেকে একাউণ্ট ও করেছেন । কিন্তু অনেকে Dolancer কে বিশ্বাস করেন না । সুতরাং যারা dolancer কে একটু পরখ করে দেখতে চান তাদের জন্য রয়েছে বিশাল সুযোগ। কারন Dolancer ফ্রি একাউন্ট দিচ্ছে আপনাদের। এখানে আপনি ফ্রীলাঞ্চের যে কাজ গুলা আছে তা আনলিমিটেড বিট করে করতে পারবেন । বিন্দু মাত্র আপগ্রেড এর দরকার নাই। আপনি বিট করে আনলিমিটেড ইনকাম করতে পারবেন । আর আপনি যদি পিটিসি করতে চান তাহলে ক্লিক করে আপনি প্রতিদিন ১ ডলার করে ইনকাম করতে পারবেন । এজন্য আপনার সাবস্ক্রাইব করতে হবে । আপনি যদি ৬ মাসের জন্য সাবস্ক্রাইব করেন তাহলে ৫০ ডলার দিয়ে তাহলে ৬ মাসে আপনার আস্তেছে ১৮০ ডলার ।আর আপনি যদি একটু অভিজ্ঞ হন তাহলে আপনি ফ্রীলানছার করে আয় করা ডলার দিয়েই সাবস্ক্রাইব করতে পারবেন । কই মাছের তেলে কই মাছ ভাজা আর কি ! আরেকটা অপসন আছে Post to earn সেখান থেকেও আপনি প্রতিদি…ন ৩ ডলার ইনকাম করতে পারবেন । আপনি যদি এখন click to earn এ রেজিস্টার করেন তাহলে Post to earn পাচ্ছেন বিনামুল্লে। Dolancer এ প্রিমিয়াম মেম্বার হিসাবে ঢুকতে এখন আর ৭০০০ টাকা লাগে না। ৩৫০০টাকা হলেই পারবেন । তবে যারা এই পোস্ট টি পরবেন তাদের কে অনুরুধ যদি কেও যদি প্রিমিয়াম মেম্বার হিসাবে ঢুকতে চান তাহলে আমার সাথে জুগাজুগ করবেন । যত টুকু হেল্প দরকার আমি করব । অনেক কথা হয়ে গেল । সাইন আপ টা করে ফেলুন ফ্রি প্যাকেজ এ যা পাচ্ছেনঃ ১. ফ্রীল্যান্সিং এ কাজ করার সুজুগ। ২। ফোরাম পোস্টিং মানে Post to Earn ৩. ওয়েব লিজ আপনি সব সুবিধাই পাবেন শুধু মাত্র click to earn ছাড়া সমস্যা নাই আপনি উপরোক্ত কাজ করে ইনকাম করে সেই ডলার ধারা click to earn এ রেজিস্টার করতে পারবেন । Forum Posting ( Sign up এর পর Free subscribe করে নিন)[ per post এ $0.30 পাবেন স্পন্সর আইডি দিবেন saferullah Dolancer তারাতারি ফ্রী জয়েন করতে ক্লিক করুন এই লিংক এ www.dolancer.com call me : 01912641971 ওয়েবসাইট এ ঢুকার পর ডান পাশের উপরের কোনায় দেখেন REgistrasion আছে । সেখানে ক্লিক করুন । ১. আপনার email id ২. আপনার user name দিন। ৩. আপনার Password দিন। ৪. এবং পুনরায় দিন। ৫. রেফারেল saferullah ৬. এখনে টিক দিবেন না [Want to be a premium user ($30 for One Year / $50 for Two Years)] ৭. এখনে টিক দিন [I am agree to the Terms & Conditions] ৮.সবশেষে captha দিয়ে submit এ ক্লিক করুন। ৯। এবার আপনার ইমেইল এর ইনবক্স চেক করে ইমেইল ভেরিফাই করুন । ১০। এবার আপনি ইনকাম শুরু করুন ধন্যবাদ। আপনি এখন বিনামূল্যে ১৮০ দিন Post to Earn(Forum Posting) এর কাজ করতে পারবেন। প্রতি পোষ্ট এর জন্য আপনাকে ৩ সেন্ট মানে .03$ দেয়া হবে। Post to Earn এখনও Beta Version মানে ট্রায়াল চলছে। তবে এই মাসের মধ্যেই আসল ভার্সন ছেড়ে দেয়া হবে। প্রতিদিন ২ ঘন্টা সময় নিয়ে কাজ করলে তখন আপনি ৩-৪ ডলার একদিনেই আয় করতে পারবেন। আমার উপদেশ হবে যত বেশি পারেন এখনই ফ্রী একাউন্ট করে ফ্রী Post to Earn এ Subscribe করে ফেলুন বলা যায় না আর কত দিন ফ্রী দিবে। পর্যাপ্ত হয়ে গেলেই ফ্রী বন্ধ করে দিতে পারে। কাজ করে ৫০ ডলার হয়ে গেলে আপনি Click to Earn এর জন্য Subscription কিনতে পারেন এতে আপনার ইনকাম আরও বাড়বে। যারা শুধু Click to Earn এর প্রতি আগ্রহী তারা কিছুদিন কাজ করে ঐটাকা দিয়ে Click to Earn কিনতে পারেন। একভাবে বলা যায় এখন টাকা দিয়ে Click to Earn কিনা থেকে তখন বিনামূল্যেই পেয়ে যাবেন ক্লিক টু আর্ণ।See More http://www.dolancer.com/ ( সুত্র:http://somachar.com/৫১৩ )
Monday, February 20, 2012
Sunday, February 19, 2012
Saturday, February 18, 2012
Saturday, February 11, 2012
Tuesday, February 7, 2012
প্রতিদিন পাঁচ হাজার কোটি জাল টাকা
জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারাকাত বলেছেন, ‘প্রতিদিন শুধুমাত্র ৫০০ টাকার জাল নোটেই বাজারে আসছে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। রাজনৈতিক জঙ্গিরা এর সঙ্গে জড়িত।’
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে মাসিক পত্রিকা বাণিজ্য বিচিত্রার উদ্যোগে ‘জাল টাকা প্রতিরোধে গণসচেতনা বৃদ্ধি ও টাকার সৌন্দর্য অক্ষুন্ন রাখার উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দেওয়ার জন্য এ জাল টাকা বাজারে ছাড়া হচ্ছে। এ জাল টাকা তৈরির প্রধান কারখানা হচ্ছে পাকিস্তান।
দ্রুত জাল টাকা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না গেলে জালটাকার পরিমাণ এক-তৃতীয়াংশ ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবি করেন তিনি।
১০০ এবং ৫০০ টাকার নোট একই সমান এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা একই হওয়ায় জাল টাকা তৈরির চক্র বিশেষ সুবিধা পাচ্ছে। আর প্রতিনিয়ত জাল টাকা বাজারে আসায় এর প্রধান শিকার হচ্ছে দরিদ্র এবং নিম্নবিত্ত মানুষ। তারা না চিনেই একজনের কাছ থেকে নিয়ে বাজার করতে গিয়ে ধরা পড়ছেন।
দেশে কার্যত ৭০ শতাংশ লোক অশিক্ষিত দাবি করে তিনি বলেন, তাদের পক্ষে জাল নোট না কি আসল তা প্রচলিত ব্যবস্থায় চিহ্নিত করা খুবই কষ্টকর।
তিনি জাল টাকা রোধে টাকার আকার ভিন্ন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা আলাদা করা এবং একই আকারের ১০০ এবং ৫০০ টাকার নোট বাজার থেকে দ্রুত উঠিয়ে নেওয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন।
আবুল বারাকাত বলেন, দেশে জাল টাকা সংক্রান্ত প্রায় পাঁচ হাজার মামলায় সাধারণ এবং দরিদ্র শ্রেণীর মানুষ ভোগান্তির মধ্যে আছে। আর জাল টাকা তৈরি চক্র রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীও এই জাল টাকা চক্রের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
আবুল বারাকাত বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে জাল টাকা চক্রের শেকড় উচ্ছেদ করতে বলেছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে যে এক হাজার টাকার নোটের জাল বান্ডিল ধরা পড়েছিল তার দায়িত্ব কে নেবে।
‘সরষেয় ভূত’ রয়েছে বলেও মন্তব্য করে বলেন, এই ভূত তাড়াতে না পারলে দেশের অর্থনীতি অন্ধকারে পড়বে।
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে মাসিক পত্রিকা বাণিজ্য বিচিত্রার উদ্যোগে ‘জাল টাকা প্রতিরোধে গণসচেতনা বৃদ্ধি ও টাকার সৌন্দর্য অক্ষুন্ন রাখার উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দেওয়ার জন্য এ জাল টাকা বাজারে ছাড়া হচ্ছে। এ জাল টাকা তৈরির প্রধান কারখানা হচ্ছে পাকিস্তান।
দ্রুত জাল টাকা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না গেলে জালটাকার পরিমাণ এক-তৃতীয়াংশ ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবি করেন তিনি।
১০০ এবং ৫০০ টাকার নোট একই সমান এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা একই হওয়ায় জাল টাকা তৈরির চক্র বিশেষ সুবিধা পাচ্ছে। আর প্রতিনিয়ত জাল টাকা বাজারে আসায় এর প্রধান শিকার হচ্ছে দরিদ্র এবং নিম্নবিত্ত মানুষ। তারা না চিনেই একজনের কাছ থেকে নিয়ে বাজার করতে গিয়ে ধরা পড়ছেন।
দেশে কার্যত ৭০ শতাংশ লোক অশিক্ষিত দাবি করে তিনি বলেন, তাদের পক্ষে জাল নোট না কি আসল তা প্রচলিত ব্যবস্থায় চিহ্নিত করা খুবই কষ্টকর।
তিনি জাল টাকা রোধে টাকার আকার ভিন্ন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা আলাদা করা এবং একই আকারের ১০০ এবং ৫০০ টাকার নোট বাজার থেকে দ্রুত উঠিয়ে নেওয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন।
আবুল বারাকাত বলেন, দেশে জাল টাকা সংক্রান্ত প্রায় পাঁচ হাজার মামলায় সাধারণ এবং দরিদ্র শ্রেণীর মানুষ ভোগান্তির মধ্যে আছে। আর জাল টাকা তৈরি চক্র রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীও এই জাল টাকা চক্রের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
আবুল বারাকাত বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে জাল টাকা চক্রের শেকড় উচ্ছেদ করতে বলেছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে যে এক হাজার টাকার নোটের জাল বান্ডিল ধরা পড়েছিল তার দায়িত্ব কে নেবে।
‘সরষেয় ভূত’ রয়েছে বলেও মন্তব্য করে বলেন, এই ভূত তাড়াতে না পারলে দেশের অর্থনীতি অন্ধকারে পড়বে।
সুত্র: গ্রামের কাগজ
বিস্ময়কর ও রহস্যময় কিছু তথ্য
► প্রত্যেক মহাদেশেই রোম নামের শহর আছে, কেবল অ্যান্টার্কটিকা ছাড়া।
► আঙুলের মতো একজন মানুষের ঠোঁটের ছাপও অন্য মানুষের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা।
► “বোলা” স্পাইডার নামের একধরনের মাকড়সা আছে, যারা জাল বোনে না। এদের দেখা মেলে আমেরিকা, আফ্রিকা আর অস্ট্রেলিয়ায়।
► ফুটবল খেলায় গোলরক্ষক গোলরক্ষা করেন। কিন্তু ক্রিকেট খেলায় উইকেট রক্ষক উইকেট রক্ষা করে না, বরং ভেঙ্গে ফেলে। বিশ্বাসঘাতক উ……ইকেটরক্ষক!
► আমরা তো খাবার খেয়েই ভাবি কাজ শেষ। এ খাবার পুরোপুরি হজম করতে পেটের কতক্ষণ সময় লাগে জানেন? প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা।
► আঙুলের মতো একজন মানুষের ঠোঁটের ছাপও অন্য মানুষের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা।
► “বোলা” স্পাইডার নামের একধরনের মাকড়সা আছে, যারা জাল বোনে না। এদের দেখা মেলে আমেরিকা, আফ্রিকা আর অস্ট্রেলিয়ায়।
► ফুটবল খেলায় গোলরক্ষক গোলরক্ষা করেন। কিন্তু ক্রিকেট খেলায় উইকেট রক্ষক উইকেট রক্ষা করে না, বরং ভেঙ্গে ফেলে। বিশ্বাসঘাতক উ……ইকেটরক্ষক!
► আমরা তো খাবার খেয়েই ভাবি কাজ শেষ। এ খাবার পুরোপুরি হজম করতে পেটের কতক্ষণ সময় লাগে জানেন? প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা।
Sunday, February 5, 2012
অনলাইনে আয়ের তথ্য
অনলাইনে আয়ের ব্যাপারে অনেকেরই আগ্রহ আছে ।আর এর অন্যতম সহজ মাধ্যম হলো পিটিসি (পেইড টু ক্লিক)। তেমনি একটি সাঅনলাইনে আয়ের তথ্য অনলাইনে আয়ের ব্যাপারে অনেকেরই আগ্রহ আছে ।আর এর অন্যতম সহজ মাধ্যম হলো পিটিসি (পেইড টু ক্লিক)। তেমনি একটি সাইট হলো ডেইলি ডলার (www.dailydollar.com), এখানে কজের পারিশ্রমিক দেয়া হয় দ্রুত । নিবন্ধন করে আপনি ও শুরু করতে পারেন অনালাইনে আয় করা । নিবন্ধন http://goo.gl/QLWXJ ।আর আয় করার প্রমাণ দেখতে পারেন http://goo.gl/sfDdk ঠিকানার ওয়েবসাইটে । ইট হলো ডেইলি ডলার (www.dailydollar.com), এখানে কজের পারিশ্রমিক দেয়া হয় দ্রুত । নিবন্ধন করে আপনি ও শুরু করতে পারেন অনালাইনে আয় করা । নিবন্ধন http://goo.gl/QLWXJ ।আর আয় করার প্রমাণ দেখতে পারেন http://goo.gl/sfDdk ঠিকানার ওয়েবসাইটে ।
এক বছরে টাকার মান কমেছে ২১ শতাংশ
এক বছরে টাকার মান কমেছে ২১ শতাংশ
ডলারের বিপরীতে গত এক বছরে টাকার মান ২১ শতাংশ কমে যাওয়ায় উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে সরকার। সার্কভুক্ত অন্য দেশগুলোতেও একই ধারা চলতে থাকায় ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালুর প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিদেশী এইচএসবিসি ব্যাংক প্রতি ডলার বিক্রি করেছে ৮৫ টাকায়।
গত সোমবার বিক্রি করেছিল ৮৫ টাকা ৫৫ পয়সায়। বেসরকারি উত্তরা ব্যাংকও সপ্তাহের শেষ দিন ৮৫ টাকায় ডলার বিক্রি করেছে। সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী ৮৪ টাকা ৭০ পয়সায় ডলার বিক্রি করেছে; কিনেছে ৮৩ টাকা ৭০ পয়সায়। অথচ এক বছর আগেও ৭০ থেকে ৭০ টাকা ২৫ পয়সায় লেনদেন হয়েছে মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। এ কারণেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়েছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি বলেন, টাকার মান নিয়ে সত্যিই আমরা চিন্তিত। শুধু বাংলাদেশে নয়, ভারত, পাকিস্তানসহ সার্কভুক্ত সব দেশের মুদ্রারই অবমূল্যায়ন হচ্ছে। আমাদের অর্থনীতি আমদানিনির্ভর। অধিকাংশ পণ্য আমদানি করে চাহিদা মেটাতে হয়। সে কারণে ডলারের দাম বাড়লে পণ্যের দামও বেড়ে যায়। এতে মূল্যস্ফীতি বাড়ে। মন্ত্রী জানান, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে কৃষি উৎপাদনও ভালো। কিন্তু মূল্যস্ফীতি কমানো যাচ্ছে না। ডলারের দর বাড়ায় জ্বালানি তেলসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। ফলে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামছে না। তবে আগামীতে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে- এমন আশা প্রকাশ করে মুহিত বলেন, খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমছে। সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ডিসেম্বরে তা কমে ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশে নেমে এসেছে। আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। অর্থমন্ত্রী জানান, গত সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সার্ক অর্থমন্ত্রীদের বৈঠকেও মুদ্রার মান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। অন্যরাও বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালুর প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। সার্কের বাকি সদস্যরাও তাতে সমর্থন দিয়েছে। ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালু হলে সার্কের দেশগুলো অন্য দেশ থেকে জরুরি প্রয়োজনে নিজের দেশের মুদ্রায় (কারেন্সি) পণ্য আমদানি করতে পারবে। এ ব্যবস্থায় কোনো দেশ যে পণ্য আমদানি করবে তার মোট দামের সমপরিমাণ অর্থ নিজ দেশের মুদ্রায় জমা দিতে হবে। পরে ডলার বা অন্য কোনো আন্তর্জাতিক মুদ্রা দিয়ে নিজেদের মুদ্রা ফেরত নিতে হবে। তবে যতোদিন আন্তর্জাতিক মুদ্রা জমা দেয়া না হবে, ততোদিন একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ পরিশোধ করতে হবে।
আগামী বছর থেকেই এ ব্যবস্থা চালু হতে পারে বলে জানান মুহিত। এদিকে টাকার মান পড়তে থাকায় মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি বিনিয়োগেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলে সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষক জায়েদ বখত। পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ডলারের দাম বাড়ায় আমদানি ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। ফলে শিল্পোদ্যোক্তরা মূলধনী যন্ত্রপাতি (ক্যাপিটাল মেশিনারি) ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন। এতে শিল্প উৎপাদন কমে যাবে, কমবে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি। নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বিনিয়োগে, অর্থনীতিতে। এই ধারা চললে বাজেটে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তা অর্জিত নাও হতে পারে বলে মনে করেন বিআইডিএসের এই জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বর মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে (মাসভিত্তিক) মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ। গত ১০ মাস ধরেই মূল্যস্ফীতি দুই অংকের ঘরে (ডাবল ডিজিট) অবস্থান করছে।
গত সোমবার বিক্রি করেছিল ৮৫ টাকা ৫৫ পয়সায়। বেসরকারি উত্তরা ব্যাংকও সপ্তাহের শেষ দিন ৮৫ টাকায় ডলার বিক্রি করেছে। সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী ৮৪ টাকা ৭০ পয়সায় ডলার বিক্রি করেছে; কিনেছে ৮৩ টাকা ৭০ পয়সায়। অথচ এক বছর আগেও ৭০ থেকে ৭০ টাকা ২৫ পয়সায় লেনদেন হয়েছে মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। এ কারণেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়েছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি বলেন, টাকার মান নিয়ে সত্যিই আমরা চিন্তিত। শুধু বাংলাদেশে নয়, ভারত, পাকিস্তানসহ সার্কভুক্ত সব দেশের মুদ্রারই অবমূল্যায়ন হচ্ছে। আমাদের অর্থনীতি আমদানিনির্ভর। অধিকাংশ পণ্য আমদানি করে চাহিদা মেটাতে হয়। সে কারণে ডলারের দাম বাড়লে পণ্যের দামও বেড়ে যায়। এতে মূল্যস্ফীতি বাড়ে। মন্ত্রী জানান, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে কৃষি উৎপাদনও ভালো। কিন্তু মূল্যস্ফীতি কমানো যাচ্ছে না। ডলারের দর বাড়ায় জ্বালানি তেলসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। ফলে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামছে না। তবে আগামীতে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে- এমন আশা প্রকাশ করে মুহিত বলেন, খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমছে। সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ডিসেম্বরে তা কমে ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশে নেমে এসেছে। আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। অর্থমন্ত্রী জানান, গত সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সার্ক অর্থমন্ত্রীদের বৈঠকেও মুদ্রার মান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। অন্যরাও বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালুর প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। সার্কের বাকি সদস্যরাও তাতে সমর্থন দিয়েছে। ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালু হলে সার্কের দেশগুলো অন্য দেশ থেকে জরুরি প্রয়োজনে নিজের দেশের মুদ্রায় (কারেন্সি) পণ্য আমদানি করতে পারবে। এ ব্যবস্থায় কোনো দেশ যে পণ্য আমদানি করবে তার মোট দামের সমপরিমাণ অর্থ নিজ দেশের মুদ্রায় জমা দিতে হবে। পরে ডলার বা অন্য কোনো আন্তর্জাতিক মুদ্রা দিয়ে নিজেদের মুদ্রা ফেরত নিতে হবে। তবে যতোদিন আন্তর্জাতিক মুদ্রা জমা দেয়া না হবে, ততোদিন একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ পরিশোধ করতে হবে।
আগামী বছর থেকেই এ ব্যবস্থা চালু হতে পারে বলে জানান মুহিত। এদিকে টাকার মান পড়তে থাকায় মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি বিনিয়োগেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলে সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষক জায়েদ বখত। পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ডলারের দাম বাড়ায় আমদানি ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। ফলে শিল্পোদ্যোক্তরা মূলধনী যন্ত্রপাতি (ক্যাপিটাল মেশিনারি) ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন। এতে শিল্প উৎপাদন কমে যাবে, কমবে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি। নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বিনিয়োগে, অর্থনীতিতে। এই ধারা চললে বাজেটে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তা অর্জিত নাও হতে পারে বলে মনে করেন বিআইডিএসের এই জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বর মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে (মাসভিত্তিক) মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ। গত ১০ মাস ধরেই মূল্যস্ফীতি দুই অংকের ঘরে (ডাবল ডিজিট) অবস্থান করছে।
সুত্র: ইউকেবিডি নিউজ
Friday, February 3, 2012
Thursday, February 2, 2012
Subscribe to:
Posts (Atom)