জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারাকাত বলেছেন, ‘প্রতিদিন শুধুমাত্র ৫০০ টাকার জাল নোটেই বাজারে আসছে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। রাজনৈতিক জঙ্গিরা এর সঙ্গে জড়িত।’
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে মাসিক পত্রিকা বাণিজ্য বিচিত্রার উদ্যোগে ‘জাল টাকা প্রতিরোধে গণসচেতনা বৃদ্ধি ও টাকার সৌন্দর্য অক্ষুন্ন রাখার উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দেওয়ার জন্য এ জাল টাকা বাজারে ছাড়া হচ্ছে। এ জাল টাকা তৈরির প্রধান কারখানা হচ্ছে পাকিস্তান।
দ্রুত জাল টাকা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না গেলে জালটাকার পরিমাণ এক-তৃতীয়াংশ ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবি করেন তিনি।
১০০ এবং ৫০০ টাকার নোট একই সমান এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা একই হওয়ায় জাল টাকা তৈরির চক্র বিশেষ সুবিধা পাচ্ছে। আর প্রতিনিয়ত জাল টাকা বাজারে আসায় এর প্রধান শিকার হচ্ছে দরিদ্র এবং নিম্নবিত্ত মানুষ। তারা না চিনেই একজনের কাছ থেকে নিয়ে বাজার করতে গিয়ে ধরা পড়ছেন।
দেশে কার্যত ৭০ শতাংশ লোক অশিক্ষিত দাবি করে তিনি বলেন, তাদের পক্ষে জাল নোট না কি আসল তা প্রচলিত ব্যবস্থায় চিহ্নিত করা খুবই কষ্টকর।
তিনি জাল টাকা রোধে টাকার আকার ভিন্ন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা আলাদা করা এবং একই আকারের ১০০ এবং ৫০০ টাকার নোট বাজার থেকে দ্রুত উঠিয়ে নেওয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন।
আবুল বারাকাত বলেন, দেশে জাল টাকা সংক্রান্ত প্রায় পাঁচ হাজার মামলায় সাধারণ এবং দরিদ্র শ্রেণীর মানুষ ভোগান্তির মধ্যে আছে। আর জাল টাকা তৈরি চক্র রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীও এই জাল টাকা চক্রের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
আবুল বারাকাত বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে জাল টাকা চক্রের শেকড় উচ্ছেদ করতে বলেছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে যে এক হাজার টাকার নোটের জাল বান্ডিল ধরা পড়েছিল তার দায়িত্ব কে নেবে।
‘সরষেয় ভূত’ রয়েছে বলেও মন্তব্য করে বলেন, এই ভূত তাড়াতে না পারলে দেশের অর্থনীতি অন্ধকারে পড়বে।
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে মাসিক পত্রিকা বাণিজ্য বিচিত্রার উদ্যোগে ‘জাল টাকা প্রতিরোধে গণসচেতনা বৃদ্ধি ও টাকার সৌন্দর্য অক্ষুন্ন রাখার উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দেওয়ার জন্য এ জাল টাকা বাজারে ছাড়া হচ্ছে। এ জাল টাকা তৈরির প্রধান কারখানা হচ্ছে পাকিস্তান।
দ্রুত জাল টাকা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না গেলে জালটাকার পরিমাণ এক-তৃতীয়াংশ ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবি করেন তিনি।
১০০ এবং ৫০০ টাকার নোট একই সমান এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা একই হওয়ায় জাল টাকা তৈরির চক্র বিশেষ সুবিধা পাচ্ছে। আর প্রতিনিয়ত জাল টাকা বাজারে আসায় এর প্রধান শিকার হচ্ছে দরিদ্র এবং নিম্নবিত্ত মানুষ। তারা না চিনেই একজনের কাছ থেকে নিয়ে বাজার করতে গিয়ে ধরা পড়ছেন।
দেশে কার্যত ৭০ শতাংশ লোক অশিক্ষিত দাবি করে তিনি বলেন, তাদের পক্ষে জাল নোট না কি আসল তা প্রচলিত ব্যবস্থায় চিহ্নিত করা খুবই কষ্টকর।
তিনি জাল টাকা রোধে টাকার আকার ভিন্ন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা আলাদা করা এবং একই আকারের ১০০ এবং ৫০০ টাকার নোট বাজার থেকে দ্রুত উঠিয়ে নেওয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন।
আবুল বারাকাত বলেন, দেশে জাল টাকা সংক্রান্ত প্রায় পাঁচ হাজার মামলায় সাধারণ এবং দরিদ্র শ্রেণীর মানুষ ভোগান্তির মধ্যে আছে। আর জাল টাকা তৈরি চক্র রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীও এই জাল টাকা চক্রের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
আবুল বারাকাত বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে জাল টাকা চক্রের শেকড় উচ্ছেদ করতে বলেছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে যে এক হাজার টাকার নোটের জাল বান্ডিল ধরা পড়েছিল তার দায়িত্ব কে নেবে।
‘সরষেয় ভূত’ রয়েছে বলেও মন্তব্য করে বলেন, এই ভূত তাড়াতে না পারলে দেশের অর্থনীতি অন্ধকারে পড়বে।
সুত্র: গ্রামের কাগজ