অনলাইনে আয়ের ব্যাপারে অনেকেরই আগ্রহ আছে ।আর এর অন্যতম সহজ মাধ্যম হলো পিটিসি (পেইড টু ক্লিক)। তেমনি একটি সাঅনলাইনে আয়ের তথ্য অনলাইনে আয়ের ব্যাপারে অনেকেরই আগ্রহ আছে ।আর এর অন্যতম সহজ মাধ্যম হলো পিটিসি (পেইড টু ক্লিক)। তেমনি একটি সাইট হলো ডেইলি ডলার (www.dailydollar.com), এখানে কজের পারিশ্রমিক দেয়া হয় দ্রুত । নিবন্ধন করে আপনি ও শুরু করতে পারেন অনালাইনে আয় করা । নিবন্ধন http://goo.gl/QLWXJ ।আর আয় করার প্রমাণ দেখতে পারেন http://goo.gl/sfDdk ঠিকানার ওয়েবসাইটে । ইট হলো ডেইলি ডলার (www.dailydollar.com), এখানে কজের পারিশ্রমিক দেয়া হয় দ্রুত । নিবন্ধন করে আপনি ও শুরু করতে পারেন অনালাইনে আয় করা । নিবন্ধন http://goo.gl/QLWXJ ।আর আয় করার প্রমাণ দেখতে পারেন http://goo.gl/sfDdk ঠিকানার ওয়েবসাইটে ।
Updated information about Online earning, Newspapers, Jobs information, Online radio, Online movie, Live TV, Live cricket news, Latest softwares and Other essential site link are available here.
Sunday, February 5, 2012
এক বছরে টাকার মান কমেছে ২১ শতাংশ
এক বছরে টাকার মান কমেছে ২১ শতাংশ
ডলারের বিপরীতে গত এক বছরে টাকার মান ২১ শতাংশ কমে যাওয়ায় উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে সরকার। সার্কভুক্ত অন্য দেশগুলোতেও একই ধারা চলতে থাকায় ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালুর প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিদেশী এইচএসবিসি ব্যাংক প্রতি ডলার বিক্রি করেছে ৮৫ টাকায়।
গত সোমবার বিক্রি করেছিল ৮৫ টাকা ৫৫ পয়সায়। বেসরকারি উত্তরা ব্যাংকও সপ্তাহের শেষ দিন ৮৫ টাকায় ডলার বিক্রি করেছে। সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী ৮৪ টাকা ৭০ পয়সায় ডলার বিক্রি করেছে; কিনেছে ৮৩ টাকা ৭০ পয়সায়। অথচ এক বছর আগেও ৭০ থেকে ৭০ টাকা ২৫ পয়সায় লেনদেন হয়েছে মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। এ কারণেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়েছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি বলেন, টাকার মান নিয়ে সত্যিই আমরা চিন্তিত। শুধু বাংলাদেশে নয়, ভারত, পাকিস্তানসহ সার্কভুক্ত সব দেশের মুদ্রারই অবমূল্যায়ন হচ্ছে। আমাদের অর্থনীতি আমদানিনির্ভর। অধিকাংশ পণ্য আমদানি করে চাহিদা মেটাতে হয়। সে কারণে ডলারের দাম বাড়লে পণ্যের দামও বেড়ে যায়। এতে মূল্যস্ফীতি বাড়ে। মন্ত্রী জানান, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে কৃষি উৎপাদনও ভালো। কিন্তু মূল্যস্ফীতি কমানো যাচ্ছে না। ডলারের দর বাড়ায় জ্বালানি তেলসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। ফলে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামছে না। তবে আগামীতে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে- এমন আশা প্রকাশ করে মুহিত বলেন, খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমছে। সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ডিসেম্বরে তা কমে ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশে নেমে এসেছে। আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। অর্থমন্ত্রী জানান, গত সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সার্ক অর্থমন্ত্রীদের বৈঠকেও মুদ্রার মান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। অন্যরাও বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালুর প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। সার্কের বাকি সদস্যরাও তাতে সমর্থন দিয়েছে। ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালু হলে সার্কের দেশগুলো অন্য দেশ থেকে জরুরি প্রয়োজনে নিজের দেশের মুদ্রায় (কারেন্সি) পণ্য আমদানি করতে পারবে। এ ব্যবস্থায় কোনো দেশ যে পণ্য আমদানি করবে তার মোট দামের সমপরিমাণ অর্থ নিজ দেশের মুদ্রায় জমা দিতে হবে। পরে ডলার বা অন্য কোনো আন্তর্জাতিক মুদ্রা দিয়ে নিজেদের মুদ্রা ফেরত নিতে হবে। তবে যতোদিন আন্তর্জাতিক মুদ্রা জমা দেয়া না হবে, ততোদিন একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ পরিশোধ করতে হবে।
আগামী বছর থেকেই এ ব্যবস্থা চালু হতে পারে বলে জানান মুহিত। এদিকে টাকার মান পড়তে থাকায় মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি বিনিয়োগেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলে সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষক জায়েদ বখত। পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ডলারের দাম বাড়ায় আমদানি ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। ফলে শিল্পোদ্যোক্তরা মূলধনী যন্ত্রপাতি (ক্যাপিটাল মেশিনারি) ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন। এতে শিল্প উৎপাদন কমে যাবে, কমবে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি। নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বিনিয়োগে, অর্থনীতিতে। এই ধারা চললে বাজেটে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তা অর্জিত নাও হতে পারে বলে মনে করেন বিআইডিএসের এই জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বর মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে (মাসভিত্তিক) মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ। গত ১০ মাস ধরেই মূল্যস্ফীতি দুই অংকের ঘরে (ডাবল ডিজিট) অবস্থান করছে।
গত সোমবার বিক্রি করেছিল ৮৫ টাকা ৫৫ পয়সায়। বেসরকারি উত্তরা ব্যাংকও সপ্তাহের শেষ দিন ৮৫ টাকায় ডলার বিক্রি করেছে। সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী ৮৪ টাকা ৭০ পয়সায় ডলার বিক্রি করেছে; কিনেছে ৮৩ টাকা ৭০ পয়সায়। অথচ এক বছর আগেও ৭০ থেকে ৭০ টাকা ২৫ পয়সায় লেনদেন হয়েছে মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। এ কারণেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়েছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি বলেন, টাকার মান নিয়ে সত্যিই আমরা চিন্তিত। শুধু বাংলাদেশে নয়, ভারত, পাকিস্তানসহ সার্কভুক্ত সব দেশের মুদ্রারই অবমূল্যায়ন হচ্ছে। আমাদের অর্থনীতি আমদানিনির্ভর। অধিকাংশ পণ্য আমদানি করে চাহিদা মেটাতে হয়। সে কারণে ডলারের দাম বাড়লে পণ্যের দামও বেড়ে যায়। এতে মূল্যস্ফীতি বাড়ে। মন্ত্রী জানান, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে কৃষি উৎপাদনও ভালো। কিন্তু মূল্যস্ফীতি কমানো যাচ্ছে না। ডলারের দর বাড়ায় জ্বালানি তেলসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। ফলে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামছে না। তবে আগামীতে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে- এমন আশা প্রকাশ করে মুহিত বলেন, খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমছে। সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ডিসেম্বরে তা কমে ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশে নেমে এসেছে। আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। অর্থমন্ত্রী জানান, গত সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সার্ক অর্থমন্ত্রীদের বৈঠকেও মুদ্রার মান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। অন্যরাও বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালুর প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। সার্কের বাকি সদস্যরাও তাতে সমর্থন দিয়েছে। ‘কারেন্সি সোয়াপ’ চালু হলে সার্কের দেশগুলো অন্য দেশ থেকে জরুরি প্রয়োজনে নিজের দেশের মুদ্রায় (কারেন্সি) পণ্য আমদানি করতে পারবে। এ ব্যবস্থায় কোনো দেশ যে পণ্য আমদানি করবে তার মোট দামের সমপরিমাণ অর্থ নিজ দেশের মুদ্রায় জমা দিতে হবে। পরে ডলার বা অন্য কোনো আন্তর্জাতিক মুদ্রা দিয়ে নিজেদের মুদ্রা ফেরত নিতে হবে। তবে যতোদিন আন্তর্জাতিক মুদ্রা জমা দেয়া না হবে, ততোদিন একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ পরিশোধ করতে হবে।
আগামী বছর থেকেই এ ব্যবস্থা চালু হতে পারে বলে জানান মুহিত। এদিকে টাকার মান পড়তে থাকায় মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি বিনিয়োগেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলে সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষক জায়েদ বখত। পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ডলারের দাম বাড়ায় আমদানি ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। ফলে শিল্পোদ্যোক্তরা মূলধনী যন্ত্রপাতি (ক্যাপিটাল মেশিনারি) ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন। এতে শিল্প উৎপাদন কমে যাবে, কমবে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি। নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বিনিয়োগে, অর্থনীতিতে। এই ধারা চললে বাজেটে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তা অর্জিত নাও হতে পারে বলে মনে করেন বিআইডিএসের এই জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বর মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে (মাসভিত্তিক) মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ। গত ১০ মাস ধরেই মূল্যস্ফীতি দুই অংকের ঘরে (ডাবল ডিজিট) অবস্থান করছে।
সুত্র: ইউকেবিডি নিউজ
Subscribe to:
Posts (Atom)